This website uses cookies to enhance your browsing experience, analyze site traffic, and personalize content. By continuing to use this site, you consent to our use of cookies.
টিনএজারদের একটি বড় স্কিন প্রবলেম হলো ব্রণ বা পিম্পল। প্রায় সময়ই টিনএজারদের একটি অভিযোগ থাকে যে ব্রণ থেকে মুক্তি মিলছে না কিছুতেই। ঘরোয়া ফেস মাস্ক থেকে শুরু করে নানা ফেসওয়াশ ও অন্যান্য নানা প্রোডাক্ট ইউজ করেও ব্রণের সমস্যা থেকে রেহাi মিলে না অনেক টিনএজারদের। কিভাবে কমানো যাবে ব্রণ? চলো দেখে নিই ব্রণ কমানোর ৮ টি উপায়, যেগুলো মেনে চললে সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে এই নাছোড়বান্দা সমস্যা থেকে।
ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার ৮ টি উপায়:
১. প্রতিদিন দুইবার পানি ও ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে হবে। একটি মাইল্ড ফেসওয়াশ ইউজ করো যাতে স্কিন রুক্ষ না হয়ে যায়, আবার পরিষ্কার ও থাকে।
২. অতিরিক্ত রোদে যাবে না, এতে করে ব্রণের সমস্যা বাড়তে পারে।
৩. বাসায় বানানো নিমের ফেসপ্যাক লাগাতে পারো সপ্তাহে একবার। কিছু নিমপাতা বেটে নিয়ে সাথে মধু মিশিয়ে লাগিয়ে রাখো ১৫ মিনিট। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নাও।
৪. অপরিষ্কার হাতে মুখ ধরো না, এতে করে ব্রণের সমস্যা বাড়তে পারে।
৫. এলোভেরা জেল ইউজ করতে স্কিন প্রবলেম কমে যায়, তাই প্রতিরাতে এলোভেরা জেল লাগিয়ে ঘুমোতে যাও, এতে কমবে ব্রণের প্রকোপ।
teenage skin care
৬. মেকআপ করলে তা অবশ্যই ভালোভাবে তুলতে হবে। এজন্য মেকাপ রিমুভার অথবা নারিকেল তেল ইউজ করা যায়।
৭. দেখেশুনে স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কিনুন। স্যালিস্যালিক এসিড যুক্ত ক্লিনজার ইউজ করলে ব্রণের প্রকোপ কমে। অপরদিকে হেভি ক্রিম ইউজ করলে ব্রণের প্রকোপ বাড়তে পারে।
৮. ঠিকমতো ঘুমাতে হবে। ঘুমের রুটিন ঠিক না থাকলে ব্রণ হওয়ার প্রবনতা অনেক বেড়ে যায়। প্রতিদিন অন্তত ৬-৭ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
ব্রণ টিনএজের একটি পরিচিত সমস্যা, তাই এতে ঘাবড়ে না গিয়ে নিয়মিত স্কিনের যত্ন নাও। এতেই কমবে ব্রণের প্রকোপ। যদি এতেও লাভ না হয়, একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। তবে কখনো কোনো বন্ধু বা আত্বীয়ের কথা শুনে নিজে নিজে মেডিকেশন নেয়া শুরু করো না, এতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
আশা করি এই লেখাটি তোমাদের ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারো। এরকরম আরো বিষয়ে জানতে এবং ব্লগ পড়তে ভিজিট করো