This website uses cookies to enhance your browsing experience, analyze site traffic, and personalize content. By continuing to use this site, you consent to our use of cookies.
বয়ঃসন্ধিতে গোঁফ-দাড়ি হওয়া একটি স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন। তবে অনেকেই গোঁফ-দাড়ি নিয়ে লজ্জায় পড়ে যায় এই বয়সে। কেউ কেউ আবার বুলিংয়ের শিকারও হয়। যেটি কোনো ভাবেই কাম্য নয়।
গোঁফ-দাড়ি কেন হয়?
মূলত ছেলেদের শুক্রাশয়ে নিঃসৃত টেস্টোস্টেরন ও অ্যান্ড্রোজেন হরমোন গোঁফ-দাড়ি গজানোর ক্ষেত্রে ভুমিকা রাখে।
কীভাবে শেইভ করতে হবে?
শেইভ করার আগে অবশ্যই মুখে পানি দিয়ে কিছুক্ষণ রাখবে। এতে লোমকূপগুলো নরম হয় যা রেজরকে দাড়িগোঁফ কামাতে সাহায্য করে।
রে, যেখানে শেইভ করবে সেখানে একটু শেভিং জেল বা ফোম লাগিয়ে নাও।এই জেল বা ফোম তোমার মুখের চামড়া নরম করবে এবং শেইভ করার সময় চামড়ায় কোন টান পড়বে না।
তারপর, আস্তে আস্তে রেজর দিয়ে যেখানে দাড়িগোঁফ আছে সেখানে উপর থেকে নিচে টান দিবে।
যখন সব দাড়িগোঁফ কামানো শেষ হয়ে যাবে, তখন পানি দিয়ে ভালো করে মুখ ধুয়ে নাও।
মুখ ধুয়ে পরিষ্কার টাওয়েল বা গামছা দিয়ে মুছে নাও
এইবার, তুমি যে লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করো, আলতো করে তা মুখে লাগিয়ে নাও। এতে মুখের চামড়া অনেক আরাম পাবে।
প্রিয় কিশোর-কিশোরী বন্ধুরা, এসো, বয়ঃসন্ধির পরিবর্তনগুলোকে আমরা হাসিমুখে গ্রহণ করি। কোনো কিছু নিয়ে ভয় বা লজ্জা না পাই। বয়ঃসন্ধিকালীন যে কোনো পরিবর্তন সম্পর্কিত তোমাদের যে কোনো জিজ্ঞাসা জানাতে পারো আমাদের। আমরা চেষ্টা করবো, তোমাদেরকে সঠিক তথ্য জানানোর।